দৈনন্দিন সুরক্ষা প্রশ্নোত্তর

সন্দেহজনক খণ্ডকালীন চাকরি থেকে দূরে থাকুন

(১) ব্যাংকের বই এবং ক্যাশ কার্ড বিক্রি

এনএইচকে দৈনন্দিন জীবনে নিরাপত্তা সুরক্ষিতকরণ সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করা “সহজ, উচ্চ বেতনের চাকরিতে” আবেদন করার পর জাপানে বসবাসকারী বিদেশিরা অপরাধে জড়িয়ে পড়েন, এমন বেশ কয়েকটি ঘটনা পর পর ঘটেছে। তথাকথিত ছায়ার আড়ালে থাকা খণ্ডকালীন চাকরিতে আছেন বলে সন্দেহ হওয়া ব্যক্তিরা শেষ পর্যন্ত গ্রেপ্তার হতে পারেন বা তাদেরকে নিজ দেশে পাঠিয়ে দেওয়া হতে পারে। চলতি ধারাবাহিকে আমরা আপনাদের সামনে সেইসব চাকরির উদাহরণ তুলে ধরব, যেগুলো আপনাদের কখনই নেওয়া উচিত নয়।

বিদেশিদের নিয়োগ দেওয়া ছায়ার আড়ালের একটি কাজ হলো ব্যাংকের বই এবং ক্যাশ কার্ড বিক্রি। ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট পরবর্তীতে প্রায়ই জালিয়াতির মতো অপরাধের জন্য ব্যবহার করা হয় এবং এদের কেনাবেচা একটি বেআইনি কাজ৷

টোকিও মহানগর পুলিশ জানিয়েছে, টোকিও এবং মিয়েতে বসবাসকারী ৩০-এর কোঠার বয়সী দুই ভিয়েতনামি পুরুষ ওসাকায় বসবাসকারী আরেক ভিয়েতনামিকে ২০২২ সালের মে মাসে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অর্থের বিনিময়ে তাদের কাছে তার ক্যাশ কার্ড পাঠাতে বাধ্য করেছিল। অর্থ স্থানান্তর প্রতিরোধ সংক্রান্ত ফৌজদারি আইন লঙ্ঘনের সন্দেহে তিনজনকেই শেষ পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।

জাপানে বসবাসরত ভিয়েতনামিদের সহায়তা প্রদানকারী একটি অলাভজনক সংগঠন নিচিএৎসু তোমোইকি শিয়েনকাই বলছে, বহু ভিয়েতনামি বসবাসকারীর ব্যবহার করা সামাজিক মাধ্যম সম্প্রদায়গুলোতে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বিক্রির আহ্বান জানিয়ে পোস্ট দেওয়া হয়, যেখানে কিছু নির্দিষ্ট ব্যাংকের নামও উল্লেখ করা থাকে। সংগঠনটি আরও বলছে যে তারা প্রায়ই শুনতে পায় ভিয়েতনামিরা দেশে ফিরে যাওয়ার আগে অর্থের বিনিময়ে তাদের ব্যাংকের বই এবং ক্যাশ কার্ড বিক্রি করে যান।

টোকিও মহানগর পুলিশ জাপানে বসবাসকারী বিদেশিদের অবৈধ খণ্ডকালীন চাকরির বিরুদ্ধে সতর্ক করে বলেছে যে, তারা খুব বেশি চিন্তা না করে এই ধরনের চাকরিতে আবেদন করলে, পরবর্তীতে তাদের গ্রেপ্তার করা হতে পারে বা নিজ দেশে পাঠিয়ে দেওয়া হতে পারে।

এই তথ্যগুলো ২০২৪ সালের ১৩ই মে পর্যন্ত নেয়া।

(২) অবৈধ স্মার্টফোন চুক্তি

এনএইচকে দৈনন্দিন জীবনে নিরাপত্তা সুরক্ষিতকরণ সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করা “সহজ, উচ্চ বেতনের চাকরিতে” আবেদন করার পর জাপানে বসবাসকারী বিদেশিরা অপরাধে জড়িয়ে পড়েন, এমন বেশ কয়েকটি ঘটনা পর পর ঘটেছে। তথাকথিত ছায়ার আড়ালে থাকা খণ্ডকালীন চাকরিতে আছেন বলে সন্দেহ হওয়া ব্যক্তিরা শেষ পর্যন্ত গ্রেপ্তার হতে পারেন বা তাদেরকে নিজ দেশে পাঠিয়ে দেওয়া হতে পারে। চলতি ধারাবাহিকে আমরা আপনাদের সামনে সেইসব চাকরির উদাহরণ তুলে ধরব, যেগুলো আপনাদের কখনই নেওয়া উচিত নয়। আজ আমরা অবৈধ স্মার্টফোন চুক্তি নিয়ে আলোকপাত করব।

২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে বয়সে ৪০-এর কোঠার এক ফিলিপিনো নারী টোকিওতে একটি বৈদ্যুতিক সরঞ্জামের দোকান এবং একটি মোবাইল ফোনের দোকানে কয়েকটি নতুন স্মার্টফোন কেনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করার পরে জালিয়াতির সন্দেহে গ্রেপ্তার হন। তিনি আসলে স্মার্টফোনগুলো কিনেছিলেন অন্য এক ব্যক্তির কাছে হস্তান্তরের উদ্দেশ্যে।

পুলিশ বলছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি বিজ্ঞাপন দেখে ওই নারী স্মার্টফোনগুলো কিনেছিলেন, যে বিজ্ঞাপনে বলা হয় স্মার্টফোন কিনলে তার প্রত্যেকটির জন্য ক্রেতাকে প্রায় ১,০০,০০০ ইয়েন করে অর্থ দেওয়া হবে। কেনার পর ফোনগুলো তিনি একটি অপরাধ সংগঠনের একজন সদস্যের কাছে হস্তান্তর করেন। এই অপরাধ সংগঠনটিই তাকে ফোন ক্রয়ের নির্দেশনা দিয়েছিল। পরে পুলিশ জানতে পারে ফোনের ভেতরে থাকা সিম কার্ডগুলো জাল ইলেকট্রনিক পেমেন্টের জন্য ব্যবহার করা হয়।

পুলিশ বলে যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন অনেক পোস্ট আছে যেগুলো বিদেশিদের স্মার্টফোন চুক্তিতে প্রবেশ করতে প্রলুব্ধ করার চেষ্টা করে এবং কেনার পরে অর্থের বিনিময়ে বিদেশিরা সেই সব স্মার্টফোন বা সিম কার্ড অন্য ব্যক্তির হাতে তুলে দেন। পুলিশ আরও জানায় যে এমন ঘটনাও অনেক ঘটে যেখানে অপরাধ সংগঠনের একজন সদস্য ক্রেতার সাথে দোকানে যায় এবং চুক্তি হয়ে যাওয়ার সাথে সাথে স্মার্টফোন হস্তগত করে।

পুলিশ বলছে, অবৈধ স্মার্টফোন চুক্তি করা হচ্ছে একটি অপরাধ। তাছাড়া এক্ষেত্রে স্মার্টফোনগুলো পুনরায় বিক্রি হয়ে যাওয়ার পরেও ফোন এবং তা ব্যবহারের জন্য অর্থ পরিশোধের দায়িত্ব চুক্তি স্বাক্ষরকারীর ওপরই বর্তায়। পুলিশ লোকজনকে এই বলে সতর্ক করে দিচ্ছে যে সহজ অথচ ভাল বেতনের চাকরির বিজ্ঞাপন দেখলে, সেই চাকরি তারা যেন কখনই গ্রহণ না করেন।

এই তথ্যগুলো ২০২৪ সালের ১৪ই মে পর্যন্ত নেয়া।

(৩) পার্সেল গ্রহণ এবং প্রেরণ

এনএইচকে দৈনন্দিন জীবনে নিরাপত্তা সুরক্ষিতকরণ সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করা “সহজ, উচ্চ বেতনের চাকরিতে” আবেদন করার পর জাপানে বসবাসকারী বিদেশিরা অপরাধে জড়িয়ে পড়েন, এমন বেশ কয়েকটি ঘটনা পর পর ঘটেছে। তথাকথিত ছায়ার আড়ালে থাকা খণ্ডকালীন চাকরিতে আছেন বলে সন্দেহ হওয়া ব্যক্তিরা শেষ পর্যন্ত গ্রেপ্তার হতে পারেন বা তাদেরকে নিজ দেশে পাঠিয়ে দেওয়া হতে পারে। চলতি ধারাবাহিকে আমরা আপনাদের সামনে সেইসব চাকরির উদাহরণ তুলে ধরব, যেগুলো আপনাদের কখনই নেওয়া উচিত নয়। আজ আমরা পার্সেল গ্রহণ এবং প্রেরণের উপর আলোকপাত করব।

টোকিও মেট্রোপলিটন পুলিশ বিভাগ সোশ্যাল মিডিয়ায় এমন পোস্টগুলোর বিরুদ্ধে সতর্ক করে দিচ্ছে যা পার্সেল গ্রহণের মত একটি সাধারণ খণ্ডকালীন কাজের জন্য বিরাট অঙ্কের অর্থ প্রদানের প্রতিশ্রুতি দেয়। পুলিশ বলছে, সম্প্রতি জাপানে বিদেশি বাসিন্দাদের ব্যবহার করা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে এই ধরনের চাকরির পোস্টের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

পোস্টগুলোতে বলা হয় যে, আপনার কাজ হবে শুধুমাত্র আপনার বাড়িতে পাঠানো একটি পার্সেল নির্দিষ্ট একটি ঠিকানায় পাঠিয়ে দেয়া বা একটি নির্দিষ্ট খালি বাড়িতে পাঠানো পার্সেলটি গ্রহণ করা৷ এটি যে একটি অপরাধ, তা সন্দেহ না করেই ক্রমবর্ধমান সংখ্যক লোক একাজের জন্য আবেদন করছেন।

পুলিশ বলছে যে পার্সেলগুলোতে অন্যান্য ব্যক্তির আইডি এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে অনলাইন শপিংয়ের মাধ্যমে অবৈধভাবে কেনা পণ্য, জালিয়াতির মাধ্যমে পাওয়া নগদ অর্থ এবং অবৈধ ওষুধের মতো সামগ্রী রয়েছে। পুলিশ সতর্ক করছে যে এই ধরনের পার্সেল গ্রহণ বা প্রেরণ, একটি অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। সুস্পষ্টভাবে বলতে গেলে এধরনের পার্সেল গ্রহণ করা হলে তা চুরি এবং অন্যান্য অভিযোগ হিসাবে বিবেচিত হতে পারে। পার্সেল গ্রহণ করার জন্য একটি খালি বাড়িতে প্রবেশ করলে অনুপ্রবেশের অভিযোগও আনা যেতে পারে।

পুলিশ জোর দিয়ে বলছে যে, লোকজন যাকে একটি সহজ খণ্ডকালীন চাকরি বলে ধারণা করছেন, সেকাজের জন্য একটি গুরুতর অপরাধের সহযোগী হিসাবে তাদের গ্রেপ্তার করা হতে পারে। তাই এধরনের সন্দেহজনক কাজে জড়িত না হওয়ার জন্য পুলিশ অনুরোধ করছে।

এই তথ্যগুলো ২০২৪ সালের ১৫ই মে পর্যন্ত নেয়া।

(৪) ক্রয় এজেন্ট

এনএইচকে দৈনন্দিন জীবনে নিরাপত্তা সুরক্ষিতকরণ সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করা “সহজ, উচ্চ বেতনের চাকরিতে” আবেদন করার পর জাপানে বসবাসকারী বিদেশিরা অপরাধে জড়িয়ে পড়েন, এমন বেশ কয়েকটি ঘটনা পর পর ঘটেছে। তথাকথিত ছায়ার আড়ালে থাকা খণ্ডকালীন চাকরিতে আছেন বলে সন্দেহ হওয়া ব্যক্তিরা শেষ পর্যন্ত গ্রেপ্তার হতে পারেন বা তাদেরকে নিজ দেশে পাঠিয়ে দেওয়া হতে পারে। চলতি ধারাবাহিকে আমরা আপনাদের সামনে সেইসব চাকরির উদাহরণ তুলে ধরব, যেগুলো আপনাদের কখনই নেওয়া উচিত নয়। আজ আমরা নজর দেব ক্রয় এজেন্ট বা দালালদের প্রতি।

টোকিও মেট্রোপলিটন পুলিশ বিভাগ এরকম বেশ কিছু ঘটনার খবর দিয়েছে, যেখানে বিদেশি বসবাসকারীদের পরিচিতদের মাধ্যমে শুধুমাত্র কেনাকাটা করার বিনিময়ে উচ্চ অঙ্কের পুরস্কার প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাদের প্রলুব্ধ করা হয়েছে। এসব কাজের মাধ্যমে বিদেশিরা কেবল অপরাধের সহযোগিতাই করেছেন। একটি ঘটনায় ২০-এর কোঠার বয়সী একজন চীনা পুরুষকে টোকিওর একটি প্রসাধনী সামগ্রীর দোকান থেকে একটি রেল কোম্পানির রিওয়ার্ড পয়েন্ট কর্মসূচী অবৈধভাবে ব্যবহার করে আনুমানিক ১ লক্ষ ৩০ হাজার ইয়েন বা প্রায় ৮৩০ ডলারের রূপচর্চার সেরাম বা তরল পদার্থসহ অন্যান্য পণ্য কেনার মধ্যে দিয়ে প্রতারণা করার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ বলছে একটি অপরাধ চক্রের হয়ে অন্য একজন চীনা সদস্য “ক্রয় এজেন্ট হিসাবে সহজ খণ্ডকালীন চাকরি” করার প্রস্তাব তাকে দিয়েছিল। সন্দেহভাজন ব্যক্তি ওয়েবসাইটে লগ ইন করার জন্য গ্রুপের দেওয়া অন্য কারো আইডি এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেছে এবং পয়েন্ট দিয়ে কেনাকাটা করেছে বলে অভিযোগ করা হয়। বানোয়াট কেনাকাটার বিনিময়ে সেই ব্যক্তি ৪০ হাজার ইয়েন বা প্রায় ২৬০ ডলার পেয়েছে বলে জানা যায়। পুলিশ উল্লেখ করেছে যে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও মৌখিক কথোপকথনের মাধ্যমে বারংবার অনুরোধের বশে আকৃষ্ট হয়ে অনেক চীনা নাগরিক এধরনের অবৈধ খণ্ডকালীন চাকরির সাথে জড়িত হয়। পুলিশ লোকজনকে এধরনের সন্দেহজনক চাকরির প্রস্তাবে সাড়া না দেওয়ার জন্য সতর্ক করছে, কারণ এরকম কাজের প্রস্তাব নিজ দেশের পরিচিত কেউই হয়তোবা দিচ্ছেন অথবা ভুক্তভোগীদের পরিচিত বন্ধুরাই এইসব কাজ করছে।

এই তথ্যগুলো ২০২৪ সালের ১৬ই মে পর্যন্ত নেয়া।

(৫) অনলাইন বিক্রির এজেন্ট

এনএইচকে দৈনন্দিন জীবনে নিরাপত্তা সুরক্ষিতকরণ সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করা “সহজ, উচ্চ বেতনের চাকরিতে” আবেদন করার পর জাপানে বসবাসকারী বিদেশিরা অপরাধে জড়িয়ে পড়েন, এমন বেশ কয়েকটি ঘটনা পর পর ঘটেছে। তথাকথিত ছায়ার আড়ালে থাকা খণ্ডকালীন চাকরিতে আছেন বলে সন্দেহ হওয়া ব্যক্তিরা শেষ পর্যন্ত গ্রেপ্তার হতে পারেন বা তাদেরকে নিজ দেশে পাঠিয়ে দেওয়া হতে পারে। চলতি ধারাবাহিকে আমরা আপনাদের সামনে সেইসব চাকরির উদাহরণ তুলে ধরব, যেগুলো আপনাদের কখনই নেওয়া উচিত নয়। আজ আমরা অনলাইন বিক্রির এজেন্টদের নিয়ে আলোচনা করব।

পুলিশ বলছে, “কেবল অনলাইনে পণ্য বিক্রি করেই মোটা বেতন” অথবা “শুধুমাত্র আপনার ফ্লি মার্কেট সাইট অ্যাকাউন্ট ধার দিয়েই উপার্জন করতে পারেন আপনি”, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এধরনের বিজ্ঞাপন দিয়ে সন্দেহজনক চাকরিতে বিদেশিদের আকৃষ্ট করার ক্রমবর্ধমান প্রচেষ্টা চলছে। উল্লেখ্য, নকল ব্র্যান্ড এবং অবৈধ উপায়ে সংগৃহীত পণ্য বিক্রি করা সন্দেহজনক ও অপরাধমূলক কাজের মধ্যে পড়ে।

২০২৩ সালের আগস্ট মাসে ওসাকা জেলার পুলিশ ওষুধপত্র ও চিকিৎসা সরঞ্জাম সংক্রান্ত আইন লংঘনের সন্দেহে একজন চীনা পুরুষকে গ্রেপ্তার করে। ৩০-এর কোঠার বয়সী এই ব্যক্তি বিক্রির উদ্দেশ্যে বিখ্যাত ব্র্যান্ডের ১৪৮টি নকল প্রসাধনী দ্রব্য মজুদ করেছিলেন। পুলিশ বলছে, এই ব্যক্তি নকল প্রসাধনী দ্রব্য বিক্রয়কারী একটি অপরাধ সংগঠনের সদস্য। জানা গেছে এই গ্রুপ চীনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এসব পণ্য পোস্ট বা সরবরাহ করার জন্য লোকজন সংগ্রহ করেছে। নকল পণ্য বিক্রি করার সন্দেহে আরও দুজন চীনা পুরুষকেও গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

“সহজ নগদ অর্থ” বা “এটি অবৈধ নয়” -এধরনের প্রতারণামূলক বাক্যে আকৃষ্ট হওয়া আপনার কখনোই উচিত হবে না । সমস্যায় পড়লে বা কোনো বিষয়ে উদ্বেগ দেখা দিলে অবশ্যই পুলিশের সাথে যোগাযোগ করবেন।

এই তথ্যগুলো ২০২৪ সালের ১৭ই মে পর্যন্ত নেয়া।