দৈনন্দিন সুরক্ষা প্রশ্নোত্তর

অপরাধ থেকে নিজের সুরক্ষা

(১) পুলিশ অফিসার বা দূতাবাসের কর্মকর্তা হওয়ার ভান করে প্রতারণা

এনএইচকে দৈনন্দিন জীবনের নিরাপত্তা সুরক্ষার সাথে সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছে। জাপানে বসবাসকারী বিদেশিদের সংখ্যা গত বছর রেকর্ড সর্বোচ্চে পৌঁছেছে, যা ৩.২২ মিলিয়ন ছাড়িয়েছে। সম্প্রতি বিদেশি সন্দেহভাজনদের জড়িত থাকা মামলার সংখ্যা যেমন হ্রাস পাচ্ছে, তেমনি অনেক বিদেশিই বরং অপরাধের শিকার হচ্ছেন। চলতি ধারাবাহিকে কীভাবে বিদেশিরা প্রতারণা থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারেন এবং জাপানে নিরাপদে বসবাস করতে পারেন সেই সম্পর্কিত তথ্য সরবরাহ করব। আজ প্রথম পর্বে, বিদেশি কর্মীর নিজ দেশের পুলিশ অফিসার বা দূতাবাসের কর্মী হওয়ার ভান করে অর্থ প্রতারণার চেষ্টা করার ঘটনাগুলোর উপর আলোকপাত করব।

গত বছরের জুলাই মাসে, ২০ বছর বয়সী এক চীনা ছাত্রী একটি মোবাইল ফোন কোম্পানির কর্মী বলে দাবি করা এক ব্যক্তির কাছ থেকে একটি ফোন কল পান। চীনা ভাষায় কথা বলার সময়, কলকারী ব্যাখ্যা করে যে, শিক্ষার্থীর ফোন নম্বরটি প্রতারণার কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে এবং তাকে দ্রুত চীনা পুলিশের সাথে যোগাযোগ করতে বলা হয়। ফোনে যেভাবে বলা হয়েছিল, সেভাবেই ছাত্রীটি তখন পুলিশ হিসেবে দাবি করা এক ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করে। পুলিশ বেশী লোকটি ছাত্রীকে বলেন যে, তাকে একটি প্রতারণার মামলার সন্দেহভাজন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং দ্রুত একটি নির্দিষ্ট ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জামিন হিসেবে ২৪ মিলিয়ন ইয়েন বা ১ লক্ষ ৬০ হাজার ডলার জমা করার নির্দেশ দেয়া হয়৷ পররবর্তীতে দেখা গেল, ঐ ছাত্রী একটি জালিয়াত চক্রের স্বীকার হয়েছেন।

পুলিশের ভাষ্যমতে, বিশেষ করে চীনা, ভিয়েতনামি এবং থাই নাগরিকদের লক্ষ্য করে প্রতারণার সংখ্যা বেড়ে চলেছে। কিছু প্রতারণায় বিদেশি কর্মীর নিজ দেশের পুলিশ বা দূতাবাসের কর্মী হওয়ার অভিনয় জড়িত থাকে এবং আক্রান্ত ব্যক্তিকে, তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা পাসপোর্ট অবৈধভাবে অপরাধী কাজে ব্যবহার হয়েছে মর্মে অজুহাত তুলে অথবা তার আবাসিক মর্যাদা বা রেসিডেনশিয়াল স্ট্যাটাস পুনর্নবায়নে সমস্যার কারণ দেখিয়ে অর্থ জমা দিতে বলা হয়।

এই ধরনের অপরাধ থেকে নিজের সুরক্ষার জন্য, আপনার ফোন বন্ধ রাখা উচিত এবং আপনার পরিবার, বন্ধুবান্ধব বা পুলিশের সাথে পরিস্থিতি নিয়ে পরামর্শ করা উচিত। অপরিচিত নম্বর থেকে আসা ফোন কলের উত্তর দেওয়া থেকেও আপনার বিরত থাকা উচিত।

এই তথ্যগুলো ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসের ১ তারিখ পর্যন্ত নেয়া।

(২) বিনিয়োগ জালিয়াতি

এনএইচকে দৈনন্দিন জীবনের নিরাপত্তা সুরক্ষার সাথে সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছে। জাপানে বিদেশি বাসিন্দাদের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পেতে থাকায়, অনেক বিদেশিও এখন জালিয়াতির শিকার হচ্ছেন। চলতি ধারাবাহিকে কীভাবে বিদেশিরা প্রতারণা থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারেন এবং জাপানে নিরাপদে বসবাস করতে পারেন সেই সম্পর্কিত তথ্য সরবরাহ করব। আজ আমরা বিনিয়োগ জালিয়াতি বিষয়ে আলোচনা করব।

পুলিশের ভাষ্যমতে, বর্তমানে ক্রমবর্ধমান সংখ্যক বিদেশি থানায় যোগাযোগ করছেন, যারা কাল্পনিক বিনিয়োগে প্রলুব্ধ হয়েছিলেন বলে দাবি করছেন। এক নারী বলছেন, তিনি ২০২৩ সালের জুন মাসে সামাজিক মাধ্যমে পরিচয় হওয়া এক ব্যক্তির মনোনীত একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে কয়েক লক্ষ ইয়েন পাঠিয়েছিলেন, যিনি নিজেকে সেই নারীর সাথে একই দেশের নাগরিক বলে দাবি করেছিলেন। লোকটি তাকে একটি ওয়েবসাইটের খবর দেন, যেখানে তার ভাষ্যমতে সেই নারী ভালো লাভ করতে পারবেন। টাকা পাঠানোর পরে তার অ্যাকাউন্টে কয়েক হাজার ইয়েন স্থানান্তরিত হওয়ায় তিনি লোকটির কথা বিশ্বাস করেন এবং এরপর বেশ কয়েকবারে আরও টাকা পাঠাতে থাকেন। অথচ, যখন তিনি লোকটিকে তার কিছু টাকা ফেরত দিতে বলেন, লোকটি তাকে জানান যে টাকা ফেরত পেতে হলে অতিরিক্ত তহবিলের প্রয়োজন হবে। ফলে তিনি লোকটির অ্যাকাউন্টে কয়েক মিলিয়ন ইয়েন প্রেরণ করেন। ঠিক তখন থেকেই লোকটি তার সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করেন। তিনিও শেষ পর্যন্ত বুঝতে পারেন যে তাকে দেউলিয়া করা হয়েছে।

টোকিও পুলিশ বলছে যে, ২০২৩ সালে সম্ভাব্য বিনিয়োগ জালিয়াতির বিষয়ে বিদেশিদের কাছ থেকে তারা ১০০টিরও বেশি অভিযোগ পেয়েছে। সম্ভাব্য আক্রান্তদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ছিলেন চীনের নাগরিক, তারপর রয়েছেন ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন এবং অন্যান্য অনেক দেশের নাগরিক।

এই ধরনের জালিয়াতি থেকে নিজেকে রক্ষার জন্য সামাজিক মাধ্যমে অন্যান্যদের সহজে বিশ্বাস না করার বিষয়ে সবসময় সতর্ক থাকুন, কারণ তাদের প্রকৃত পরিচয় যাচাই করা সম্ভব নয়। যদি আপনাকে বিনিয়োগের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়, তাহলে প্রথমে আপনার পরিবার, বন্ধু বা পুলিশের সাথে পরামর্শ করুন।

এই তথ্যগুলো ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসের ২ তারিখ পর্যন্ত নেয়া।

(৩) বিমান টিকেট জালিয়াতি

এনএইচকে দৈনন্দিন জীবনের নিরাপত্তা সুরক্ষার সাথে সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছে। জাপানে বিদেশি বাসিন্দাদের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পেতে থাকায়, অনেক বিদেশিও এখন জালিয়াতির শিকার হচ্ছেন। চলতি ধারাবাহিকে কীভাবে বিদেশিরা প্রতারণা থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারেন এবং জাপানে নিরাপদে বসবাস করতে পারেন সেই সম্পর্কিত তথ্য সরবরাহ করব। আজ আমরা এয়ারলাইন টিকেট কেনার ক্ষেত্রে জালিয়াতি বিষয়ে আলোচনা করব।

পুলিশের ভাষ্যমতে, ক্রমবর্ধমান সংখ্যক বিদেশি দাবি করছে যে, তারা বিমানের টিকেট কেনার চেষ্টা করার সময় অর্থ প্রতারণার শিকার হয়েছেন। একজন ব্যক্তি ২০২৩ সালে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি টিকেট খুঁজে পেয়েছেন যার পুরো ভাড়া ছিল প্রায় ২,০০,০০০ ইয়েন কিন্তু বিক্রি হচ্ছে ৯০,০০০ ইয়েনে৷ তিনি একটি ইলেকট্রনিক টিকেট কেনার জন্য একটি নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্টে অর্থ প্রেরণ করেছেন৷ যাত্রার দিন, তিনি টিকেট নিয়ে সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইন কাউন্টারে চেক ইন করার সময় জানতে পারেন, টিকেটটি অকার্যকর। তখনই তিনি বুঝতে পারেন যে, তিনি একজন প্রতারকের খপ্পরে পড়েছেন।

পুলিশ বলছে যে, বেশিরভাগ অভিযোগের ক্ষেত্রেই, ভুক্তভোগীরা তাদের টিকেট অকার্যকর পেয়েছেন অথবা তাদের বুকিং বাতিল পেয়েছেন। এই সব ভুক্তভোগীরা তাদের অর্থ উদ্ধার করতে পারেননি।

এধরনের সম্ভাব্য আক্রান্তদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ছিল চীন থেকে, তারপরে ভিয়েতনাম এবং ফিলিপাইনের নাগরিক। এক্ষেত্রে মহিলা এবং কর্মজীবী প্রাপ্তবয়স্কদের শিকার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কয়েক লক্ষ ইয়েন থেকে দশ লক্ষ ইয়েনেরও বেশি ছিল।

এই ধরনের জালিয়াতি বা স্ক্যাম থেকে নিজের সুরক্ষা জন্য, কেনাকাটা শুরু করার আগে প্রথমেই আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে যে, বিক্রেতা একটি নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান। যেমন: লাইসেন্সপ্রাপ্ত ট্রাভেল এজেন্সি। এই ক্ষেত্রে আপনি যদি নিশ্চিত বোধ না করেন, তবে আপনার পরিবার, বন্ধু বা পুলিশের সাথে পরামর্শ করুন।

এই তথ্যগুলো ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসের ৩ তারিখ পর্যন্ত নেয়া।

(৪) মুদ্রা বিনিময় ও বিদেশে অর্থ প্রেরণ

এনএইচকে দৈনন্দিন জীবনের নিরাপত্তা সুরক্ষার সাথে সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছে। জাপানে বিদেশি বাসিন্দাদের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পেতে থাকায়, অনেক বিদেশিও এখন জালিয়াতির শিকার হচ্ছেন। চলতি ধারাবাহিকে কীভাবে বিদেশিরা প্রতারণা থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারেন এবং জাপানে নিরাপদে বসবাস করতে পারেন সেই সম্পর্কিত তথ্য সরবরাহ করব। আজ আমরা মুদ্রা বিনিময় ও বিদেশে অর্থ প্রেরণকে লক্ষ্য ধরে চালানো প্রতারণা বিষয়ে আলোচনা করব।

জাপানে বসবাসকারী বিদেশিরা প্রায়ই মুদ্রা বিনিময় এবং বিদেশে অর্থ প্রেরণ সম্পর্কিত আর্থিক পরিষেবা ব্যবহার করে থাকেন। তবে এধরণের পরিষেবা ব্যবহার করে আর্থিকভাবে তারা প্রতারিত হচ্ছেন বলে বিদেশিদের জানানো অভিযোগের সংখ্যা ক্রমেই বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে।

পুলিশের কাছে দাখিল করা এক অভিযোগে একজন মহিলা জানিয়েছেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পরিচয় হওয়া এক ব্যক্তির দেখানো কমিশন পরিশোধ না করে মুদ্রা বিনিময় প্রস্তাবের প্রলোভনে যিনি আকৃষ্ট হয়েছিলেন। সেই মহিলা নির্ধারিত একটি অ্যাকাউন্টে প্রায় এক লক্ষ ইয়েন মূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা স্থানান্তর করেলেও অর্থ বিনিময় করা হয়নি এবং অন্য পক্ষের সাথে তার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। দাখিলকৃত অন্যান্য অভিযোগে নির্দিষ্ট কোনো একটি জায়গায় নির্দিষ্ট কোনো ব্যক্তির কাছে নগদ অর্থ হস্তান্তরের অনুরোধ জানানোর বিষয় রয়েছে।

পুলিশ বলছে যে, ২০২৩ সালে টোকিওতে বিদেশিদের কাছ থেকে ৫০টিরও বেশি জালিয়াতির অভিযোগ তারা পেয়েছে। ভুক্তভোগীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক এসেছেন চীন থেকে, এরপরে আছে ভিয়েতনাম এবং ফিলিপাইনের নাগরিক। ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা হচ্ছে কয়েক হাজার ইয়েন থেকে এক কোটি ইয়েনের উপরে।

মুদ্রা বিনিময় বা অর্থ প্রেরণের সময় এধরনের জালিয়াতি থেকে নিজেকে রক্ষা করতে হলে, প্রেরণকারী প্রতিষ্ঠানটি নির্ভরযোগ্য কি না, প্রথমেই আপনাকে সেটি নিশ্চিত করে নিতে হবে। এমনকি সামান্যতম অনিশ্চয়তা বোধ করলেও আপনি অর্থ স্থানান্তর করবেন না এবং আপনার পরিবার, বন্ধু বা পুলিশের সাথে সবসময় পরামর্শ করে নেবেন।

এই তথ্যগুলো ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসের ৪ তারিখ পর্যন্ত নেয়া।

(৫) ক্রেডিট কার্ড এবং মোবাইল ফোন চুক্তি’র জালিয়াতি

এনএইচকে দৈনন্দিন জীবনের নিরাপত্তা সুরক্ষার সাথে সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছে। জাপানে বিদেশি বাসিন্দাদের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পেতে থাকায়, অনেক বিদেশিও এখন জালিয়াতির শিকার হচ্ছেন। চলতি ধারাবাহিকে কীভাবে বিদেশিরা প্রতারণা থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারেন এবং জাপানে নিরাপদে বসবাস করতে পারেন সেই সম্পর্কিত তথ্য সরবরাহ করব। আজ আমরাবলবো ক্রেডিট কার্ড এবং মোবাইল ফোনের চুক্তি নিয়ে কীভাবে বিদেশিদের ঠকানো হচ্ছে।

একজন বিদেশি নাগরিক যখন জাপানে জাপানি ভাষায় ক্রেডিট কার্ড বা মোবাইল ফোন অর্জনের জন্য প্রক্রিয়া শুরু করেন, তখন তার জাপানি ভাষাতে একটি নির্দিষ্ট মাত্রার দক্ষতার প্রয়োজন হয়৷ জাপানের পুলিশ বিদেশি বাসিন্দাদের কাছ থেকে একাধিক অভিযোগ পেয়েছেন যেখানে তারা বলেন যে, তাদের হয়ে এজেন্ট চুক্তি করবেন, এমন পরিষেবার জন্য আবেদন করার পরে তারা প্রতারিত হয়েছেন।

কিছু ভুক্তভোগী ব্যক্তি অনলাইনে ক্রেডিট কার্ড কন্ট্রাক্ট এজেন্টের ওয়েবসাইটে আবেদনপত্র পূরণের সময় তাদের ব্যক্তিগত তথ্য ইনপুট করেন বলে জানা গেছে। এর পর পরই তারা অর্থ পরিশোধের জন্য অনেক অনুরোধ পেতে শুরু করেন, যেগুলোর বিষয়ে তারা কিছুই জানেন না। বিষয়টি খতিয়ে দেখার পর জানা যায় যে, ভুক্তভোগীদের নামে একাধিক ক্রেডিট কার্ড তৈরি করা হয়েছে এবং তাদের না জানিয়েই পণ্য ক্রয়ে সেগুলো ব্যবহার করা হয়েছে।

আরেকটি ঘটনায় ভুক্তভোগীরা সামাজিক মাধ্যমে একটি পরিষেবার সন্ধান পান যেখানে বলা হয় যে এই পরিষেবা বিদেশিদের মোবাইল ফোন চুক্তি করতে সহায়তা করবে৷ ভুক্তভোগীরা তাদের রেসিডেন্স কার্ড ও অন্যান্য কাগজপত্র এজেন্টের হাতে তুলে দেন। তারপর তারা মোবাইল ফোন পেয়েছিলেন ঠিকই, কিন্তু পরে দেখেছেন যে এজেন্ট তাদের সম্মতি ছাড়াই তাদের নামে একাধিক ফোন চুক্তি করেছে।

এই ধরনের প্রতারণার শিকার হওয়া এড়াতে অনুগ্রহ করে আপনার রেসিডেন্স কার্ড বা ব্যক্তিগত তথ্য কাউকে দেওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকুন, যাকে আপনি ভাল করে চেনেন না।

এই তথ্যগুলো ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসের ৫ তারিখ পর্যন্ত নেয়া।