জাপানের কর্মক্ষেত্র অনুষ্ঠানে জাপানে কর্মরত বিদেশি নাগরিকদের জীবনযাত্রার কথা তুলে ধরা হয়। এই পর্বে আমরা কানাগাওয়া জেলার যুশি শহরে একটি সোবা নুডুল রেস্তোরাঁ দেখতে যাব যেটি চালান বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মুহাম্মদ রেজাউল করিম চৌধুরী। (প্রতিবেদনটি প্রথম প্রচারিত হয় ২০২৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি।)
চৌধুরী প্রথম একজন শিক্ষার্থী হিসেবে ১৯৯৩ সালে জাপানে এসেছিলেন। যখন তিনি প্রথম সোবা খান, তখন সাথে সাথে সোবার সাধারণ স্বাদের কারণে নুডুলসের প্রেমে পড়ে যান।
চৌধুরী সবসময় সদ্য ভাঙ্গা, সদ্য কাটা এবং সদ্য সিদ্ধ করা সোবা পরিবেশন করতে পছন্দ করেন।
কুৎসুমা হিরোইউকি (বামে) একটি ময়দা প্রস্তুতকারক কোম্পানির প্রেসিডেন্ট। তিনি চৌধুরীর উৎসাহে মুগ্ধ এবং তাকে তিনি শিখিয়েছেন কিভাবে সোবা তৈরি করতে হয়।
চৌধুরী তার রেস্তোরাঁর ছাদে একটি টেরেস তৈরি করেছেন। যেখান থেকে যুশি শহরের চমৎকার দৃশ্য অবলোকন করা যায়। টেরেসের বিস্তৃত উন্মুক্ত স্থানটি ক্রেতাদের হাসিতে পরিপূর্ণ।